সত্য এবং সংস্কারে অবদান রাখা এক যুবক

এই লেখাটি পড়ার পূর্বে নাস্তিক্য ধর্মের অনুসারীদের বলছি প্লিজ একটু ওপেন মাইন্ডেড(খোলা মন) হয়ে নেন। লেখাটি পড়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনার ওপেন মাইন্ড’কে বলবত রাখবেন বলে পণ করুন। প্রস্তুত হয়েছেন তো? উত্তর হ্যাঁ হলে মূল বর্ণনা শুরু করা যাক। আজ থেকে অনেক বছর আগে একজন যুবক ছিলেন। তিনি তার পুরো জীবন কষ্টের সাথে সংগ্রাম করেছিলেন সত্যের পক্ষে। বিপ্লবী হিসেবে ছিলেন অনন্য। সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য ছিল তার ভিতরে সংগ্রামী চেতনা। জীবনে কখনো মিথ্যা বলেননি। কেউ সাহায্য চাইলেই তিনি আর দেরি কততেন না। তিনি যেন সাহায্য করতে উদগ্রীব থাকতেন। এমন ভাবে মানুষকে সাহায্য করতেন যে তার নিজেরই খাবার থাকতো না। মানুষকে সাহায্যের ক্ষেত্রে নিজের কাছে দেওয়ার মত কিছু না থাকলে বলতেন, “অন্য সময় হলে আপনাকে দিয়ে দেবো।” যার পূর্ণ জীবনে আমানতের খিয়ানত ছিল না। তার বিশেষ কিছু গুণ ছিল। কেউ তাকে কষ্ট দিলে তিনি ক্ষমা করে দিতেন। কখনো তিনি কাউকে কষ্ট দিয়ে কথা বলতেন না। মিষ্টি হেসে এমন ভাবে কথা বলতেন। প্রত্যেক লোকই ভাবতো যেন তিনিই তাদেরকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। তার শুধুমাত্র ব্যবহারই সুন্দর ছিল না। বরং তার চেহারাও ছিল চমৎকার। তার চেহারা দেখে লোকেরা বলতো, “পৃথিবীর অন্য সৌন্দর্য দেখলে তা দেখতে দেখতে শেষ হয়ে যায়। কিন্তু তার চেহারার দিকে তাকিয়ে থাকলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়।” তিনি খাটো ছিলেন না। তিনি যখন খাটো লোকদের মাঝে থাকতেন। মনে হত তিনি স্বাভাবিক উঁচু প্রকৃতির। আবার উঁচু লোকদের মাঝে থাকলে বোঝা যেত তিনি লম্বা। তার শরীরের রঙ ছিল গৌরব বর্ণের। চুলগুলো ছিল হাল্কা কোঁকড়ানো। ছোট বয়সে তিনি বাবা-মাকে হারিয়ে ছিলেন। তিনি নিজের বাবা-মাকে অত্যধিক ভালোবাসতেন। প্রত্যহই তিনি তাদেরকে স্মরণ করতেন। তিনি যেই এলাকায় জন্ম নিয়েছিলেন। সেখানে ছিল সন্ত্রাসী, হামলা আর মামলার জঞ্জাল। সেখানে ছিল না নীতি-নৈতিকতা। নিজের মেয়েকে জীবন্ত মাটিতে পুঁতে ফেলা হত। মানুষ মদ পান করতো, পতিতাবৃত্তি করতো। মানুষ হত্যা ছিল তাদের কাছে খুবই স্বাভাবিক বিষয়। তাদের ছিল না বিচার ব্যবস্থা। কিভাবে একজন মানুষ পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবে, কিভাবে একটা সৌহার্দপূর্ণ সমাজ গড়ে তুলতে হয়। তা তাদের জানা ছিল না ।তাদের ভিতরে ছিলো বর্ণবাদ। গোত্রে গোত্রে ছিল যুদ্ধ । মানুষের ভিতরে ছিল হতাশা। তখন তিনিই মানুষকে দেখালেন আলো। বোঝালেন মানবতা। মানুষ আস্তে আস্তে বুঝতে শুরু করলো। কিন্তু কিছু সন্ত্রাসী মানুষ তার বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লাগলো। দিল তাকে গালি। করলো পাথর নিক্ষেপ। তাতেও তিনি খ্যান্ত হননি। থুতু, বালি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন শুরু হল তার উপরে। কিন্তু তিনি এগুলো বিপরীতে তাদেরকে দিলেন ভালোবাসা দয়া ও স্নেহ। তার উদারতা দেখে অনেকেই সত্য বুঝতে পেরেছিল। তিনি এমন মানুষ ছিলেন যে তার সকল ব্যবহারই ছিল মনমুগ্ধকর। কিন্তু তারপরেও ওই সকল সন্ত্রাসীরা তার উপর জুলুম করেই গেল। তিনি যখন বুঝতে পারলেন এভাবে সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাস সহ্য করলে পৃথিবীতে সন্ত্রাস নির্মূল করবে কে? তখন তিনি সন্ত্রাস নিমূর্লের জন্য ধরলেন অস্ত্র। শুরু হলো সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বিপ্লবী যুদ্ধ। বিপ্লবে বিজয়ীও হলেন। বিজয়ী তিনি শান্তির বার্তা পৌঁছে দিলেন সবার মাঝে এবং প্রতিষ্ঠা করলেন শান্তির নগরী। তার সংস্পর্শে আসা লোকেরা হলেন খাঁটি স্বর্ণ। যা পৃথিবীর ইতিহাসে অনন্য। যেই সমাজ ব্যবস্থার সাথে তুলনা হয় না পৃথিবীর কোন সমাজ ব্যবস্থার সাথে। এত নিকৃষ্ট সমাজকে এত অল্প সময়ে যিনি শান্তির প্রতীক হিসেবে বানিয়ে ছিলেন। তার নাম আকায়ে নামদার, তাজে দারে মদিনা, সারকারে দো আলম, সাইয়েদুল মা হাশর, খাতামুল আম্বিয়া, আমার আপনার নয়নের মণি, ভালোবাসার মহামানব, আমার-আপনার নেতা, মানবতার মুক্তির দূত, নাবিয়্যুল আকরাম, হযরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।
তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন প্রায় ১৪০০ বছর আগে। অথচ মানুষ তাকে এখনো ভালোবাসে। এখনো তার জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত থাকে। কি আছে সেই মহামানবের মধ্যে? যার দরুন হাজার বছর ধরে মানুষ তাকে ভালোবেসে আসছে। একটু চিন্তা করুন। চোখ বন্ধ করে একটু অনুধাবন করুন। আপনার হৃদয় আপনাকে কি বলে? আর আপনি কি করছেন?
সেই রাসূলের সুন্নাত মেনে আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে সুন্নতের সাংস্কৃতিকে ধারণ করার তাওফিক দিন।
আমিন।।

ব্যাক্তি জীবনে আমার প্রিয়ো রাসুল

আমি আশ্চর্য বোধ করেছি যখন দেখলাম একদল মানুষ আমাদের রাসুলের ব্যাক্তি জীবন নিয়ে কিছু হাস্যকর অভিযোগ উথ্যাপন করেছে।ব্যাক্তি স্বধিনতার শ্লোগান নাস্তিকেরা দিলেও সেটা রাসুলের ক্ষেত্রে মেনে নিতে পারছে না। আমাদের রাসুলের উপর অসংখ্য অভিযোগ উথ্যাপন করেছে তারা। কিন্তু সব গুলা অভিযোগি শিশুসুলভ।

নাস্তিকের অভিযোগঃরাসুল ১১ টি বিবাহ করেছিলেন কেন?

উত্তরঃরাসুল (সাঃ) ১১ টি বিবাহ করেছেন এটা তার ব্যাক্তি স্বাধিনতা। নাস্তিক্য ধর্মের নিয়ম হলো সম্মতিতে একজন মানুষ হাজারো মেয়ের সাথে যৌন সম্পর্ক করতে পারে।লেখক হুমায়ুন আজাদ আমার অবিশ্বাস কিতাবে বলেছেন, যদি কেও প্রচুর বিবাহ করে, এবং সকলে শুখি থাকে, এতে কারো ক্ষতি না হলে এই কাজ নৌতিক বলে সাব্যস্ত হবে। রেফারেন্স

তাহলে বলুন সম্মতিতে নাস্তিক্য ধর্মে অসংখ্য মেয়ের সাথে সম্পর্ক করা যাবে। এবং এটা নৌতিক।তাহলে রাসুলের বহু বিবাহ নিয়ে কেন প্রশ্ন উথ্যাপন করেন?
রাসুলের স্ত্রীদের তালাকের এখতিয়ার দেওয়ার পরেও তারা রাসুলকেই গ্রহণ করলেন ব্যাক্তি স্বাধিনতার ইচ্ছায়ঃ রেফারেন্সঃ
وَقَالَ اللَّيْثُ حَدَّثَنِيْ يُوْنُسُ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ قَالَ أَخْبَرَنِيْ أَبُوْ سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّ عَائِشَةَ زَوْجَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَتْ لَمَّا أُمِرَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم بِتَخْيِيْرِ أَزْوَاجِهِ بَدَأَ بِيْ فَقَالَ إِنِّيْ ذَاكِرٌ لَكِ أَمْرًا فَلَا عَلَيْكِ أَنْ لَا تَعْجَلِيْ حَتَّى تَسْتَأْمِرِيْ أَبَوَيْكِ قَالَتْ وَقَدْ عَلِمَ أَنَّ أَبَوَيَّ لَمْ يَكُوْنَا يَأْمُرَانِيْ بِفِرَاقِهِ قَالَتْ ثُمَّ قَالَ إِنَّ اللهَ جَلَّ ثَنَاؤُهُ قَالَ {وَإِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ اللهَ وَرَسُوْلَه” وَالدَّارَ الْاٰخِرَةَ فَإِنَّ اللهَ أَعَدَّ لِلْمُحْسِنٰتِ مِنْكُنَّ أَجْرًا عَظِيْمًا} قَالَتْ فَقُلْتُ فَفِيْ أَيِّ هَذَا أَسْتَأْمِرُ أَبَوَيَّ فَإِنِّيْ أُرِيْدُ اللهَ وَرَسُوْلَهُ وَالدَّارَ الآخِرَةَ قَالَتْ ثُمَّ فَعَلَ أَزْوَاجُ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مِثْلَ مَا فَعَلْتُ تَابَعَهُ مُوْسَى بْنُ أَعْيَنَ عَنْ مَعْمَرٍ عَنْ الزُّهْرِيِّ قَالَ أَخْبَرَنِيْ أَبُوْ سَلَمَةَ وَقَالَ عَبْدُ الرَّزَّاقِ وَأَبُوْ سُفْيَانَ الْمَعْمَرِيُّ عَنْ مَعْمَرٍ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ عَائِشَةَ
লায়স (রহ.) থেকে বর্ণিতঃ:
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সহধর্মিণী ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, যখন রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে তাঁর সহধর্মিণীদের ব্যাপারে দু’টি পন্থার একটি পন্থা বেছে নেয়ার নির্দেশ দেয়া হল, তখন তিনি প্রথমে আমাকে বললেন, তোমাকে একটি বিষয় সম্পর্কে বলব। তাড়াহুড়ো না করে তুমি তোমার আব্বা ও আম্মার সঙ্গে পরামর্শ করে নিবে। ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, তিনি অবশ্যই জানতেন, আমার আব্বা-আম্মা তাঁর থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার কথা বলবেন না। ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, এরপর তিনি বললেন, আল্লাহ্ তা‘আলা বলেছেনঃ يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ قُلْ لِأَزْوَاجِكَ إِنْ كُنْتُنَّ تُرِدْنَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا وَزِينَتَهَا إِلَى أَجْرًا عَظِيمًا “হে নাবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে বলুন, তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও তার ভূষণ কামনা কর…..মহা প্রতিদান পর্যন্ত। ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, এ ব্যাপারে আমার আব্বা-আম্মার সঙ্গে পরামর্শের কী আছে? আমি তো আল্লাহ্, তাঁর রসূল এবং আখিরাতের জীবন কামনা করি। ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন ঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর অন্যান্য সহধর্মিণী আমার মতই জবাব দিলেন। [৪৭৮৫] (আ.প্র. অনুচ্ছেদ. ই.ফা. অনুচ্ছেদ)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৪৭৮৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
এখানে আর কিভাবে অভিযোগ করবে নাস্তিকেরা?
শুধু তাই নয়, রাসুলের স্ত্রীরা প্রত্যেকেই রাসুলের উপর সন্তষ্ট ছিলেন তার স্পষ্ট প্রমাণ বহন করে এই হাদিস।
সবচেয়ে আলোচিত নাস্তিকদের প্রশ্নঃআম্মাজান আয়শা(রাঃ)কে কেন ৬ বছরে বিয়ে ও ৯ বছরে ঘরে উঠালেন?
উত্তরঃ প্রথম কথা হলো আম্মাজান আয়শা (রাঃ)প্রাপ্তবয়স্ক ছিলেন কি না?উত্তর হচ্ছে আয়শা (রাঃ)প্রাপ্তবয়স্ক ছিলেনঃ
قال الداودي : وكانت عائشة قد شبَّت شباباً حسناً رضى الله عنها .
” شرح مسلم ” ( 9 / 206 )
দাউদী(র) এর বরাতে ইমাম নববী(র) শারহে মুসলিমে উল্লেখ করেছেন, আয়িশা(রা) সে সময়ে পূর্ণবয়স্ক হয়ে গিয়েছিলেন।
আয়িশা(রা) নিজেই সাক্ষ্য দিয়েছেন যেঃ কোনো মেয়ের বয়স ৯ বছর হলে সে মহিলা (অর্থাৎ পূর্ণবয়স্ক নারী)
عن عائشة -رضي الله عنها-، قالت: إذا بلغت الجارية تسعا فهي امرأة
আয়শা( রাঃ) বলেন কোন মেয়ের বয়স ৯ বছর হলে সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে যায়। জামেয়ে তিরমিজি হাদিস নাম্বার ১১০৯ আল হাদিস এপ।
প্রাচ্যবিদ কারেন আর্মস্ট্রং পর্যন্ত মেনে নিয়েছেন যেঃ আয়িশা(রা) তখন পূর্ণবয়স্ক ছিলেন।
“Tabari says that she was so young that she stayed in her parents’ home and the marriage was consummated there later when she had reached puberty.”
[ Muhammad: A Biography of the Prophet – Karen Armstrong; 157]
একথা সুস্পষ্ট প্রমাণিত হলো যে আয়শা( রাঃ)পুর্ন প্রাপ্তবয়স্ক ছিল। এবং তার কোন প্রকার ক্ষতি হয় নাই। এবং আয়শা( রাঃ)খুশি মনে রাসুল কে গ্রহণ করেছেন।রেফারেন্স
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সহধর্মিণী ‘আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাঁর কাছে এলেন, যখন আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁর সহধর্মিণীগণকে দু’টি পন্থার মধ্যে একটি পন্থা বেছে নেয়ার নির্দেশ দিলেন, তখন রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সর্বপ্রথম আমা হতে শুরু করলেন এবং বললেন, আমি তোমার কাছে একটি কথা উল্লেখ করছি। তাড়াহুড়ো না করে তোমার পিতা-মাতার সঙ্গে পরামর্শ করে উত্তর দেবে। তিনি এ কথা ভালভাবেই জানতেন যে, আমার আব্বা-আম্মা তাঁর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) থেকে আমাকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরামর্শ কখনও দিবেন না। ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, তিনি [রসূলূল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)] বললেন, আল্লাহ্ বলছেন, “হে নাবী! আপনি আপনার স্ত্রীদের বলুন, তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও তার ভূষণ কামনা কর…..। তখন আমি তাঁকে বললাম, এ ব্যাপারে আমার আব্বা-আম্মা থেকে পরামর্শ নেবার কী আছে? আমি তো আল্লাহ্ তাঁর রসূল এবং আখিরাতের জীবনই কামনা করি। [৪৭৮৬; মুসলিম ১৮/৪, হাঃ ১৪৭৫] (আ.প্র. ৪৪২১, ই.ফা. ৪৪২৩)
ফুটনোটঃ
[১] খায়বারের যুদ্ধের পর রসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর স্ত্রীগণ তাদের ভরণ-পোষণে অর্থ বৃদ্ধির অনুরোধ জানান। এ বিষয়ের প্রতি এখানে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৪৭৮৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
আর নাস্তিক্য ধর্মের নিয়ম হলো আমার কোন কাজে অন্যের ক্ষতি না হলে সেই কাজ টি করা যাবে।

এবার আমাদের জানার বিষয় হলো আম্মাজান আয়শা (রাঃ)এর বিয়ের দারা তার কি কি ক্ষতি হয়েছিলো। যদি নাস্তিকেরা ক্ষতি প্রমান করতে পারে তবেই তাদের অভিযোগ শুদ্ধ হবে।

কিন্তু আমরা প্রমাণ করে দিলাম, আয়শা (রাঃ) পুর্ন প্রাপ্তবয়স্ক ছিলেন।এবং তিনি শুখি ছিলেন।

এরপরে এই জায়গাতে কি আর কোন অভিযোগ থাকে? কখনোই থাকে না। আল্লাহ তায়ালা সকলকে সঠিক বুঝ দান করুন, আমিন।

Facebook
WhatsApp
X
Email